৬ মাস থেকে ১ বছর বাচ্চাদের খাওয়ার প্রতিদিন কতো টুকু দেবেন ও পরিমাপের তালিকা । ৬ মাস থেকে ১ বছর বয়সী শিশুরা তাদের খাদ্যতালিকায়
বিভিন্ন খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে শুরু করতে পারে। এই সময়কালে, তারা প্রতিদিন প্রায় ৩-৪ বার খাবার এবং ২-৩ বার স্ন্যাক খেতে পারে। শিশুদের
খাবারের পরিমাণ তাদের বয়স, শারীরিক সক্রিয়তা এবং ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, সাধারণভাবে, ৬ মাস থেকে ১
বছর বয়সী শিশুদের খাবারের পরিমাণ নিম্নরূপ হতে পারে:
দুধ :
১-২ কাপ দুধ প্রতিদিন
ফল :
২-৩টি ছোট টুকরো ফল প্রতিদিন
শাকসবজি :
১-২টি ছোট টুকরো শাকসবজি প্রতিদিন
শস্য :
১-২ চা চামচ শস্য প্রতিদিন
প্রোটিন :
১-২ চা চামচ প্রোটিন প্রতিদিন (মাছ, মাংস, ডিম, বা বাদাম)
শিশুদের খাবার পরিমাপ করার জন্য নিম্নলিখিত পরিমাপের স্কেল ব্যবহার করা যেতে পারে:
দুধ :
১ কাপ = ৮ আউন্স
ফল :
১ ছোট টুকরো ফল = ১ আউন্স
শাকসবজি :
১ ছোট টুকরো শাকসবজি = ১ আউন্স
শস্য :
১ চা চামচ শস্য = ১/২ আউন্স
প্রোটিন :
১ চা চামচ প্রোটিন = ১/২ আউন্স
শিশুদের খাবার পরিমাপ করার সময়, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রতিটি শিশু আলাদা। কিছু শিশু অন্যদের চেয়ে বেশি খেতে পারে, আবার কিছু শিশু অন্যদের চেয়ে কম খেতে পারে। শিশুদের খাওয়ার পরিমাণ
তাদের ক্ষুধা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে দিন।
শিশুদের খাওয়ানোর সময়, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখবেন:
- শিশুদেরকে বসে খাওয়ান।
- শিশুদেরকে ধীরে ধীরে এবং স্বাচ্ছন্দ্যে খাওয়ান।
- শিশুদেরকে ঠান্ডা বা গরম খাবার খাওয়ান।
- শিশুদেরকে কোনও জোরপূর্বক খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না।
- শিশুদেরকে খাওয়ার সময় কোনও বিনোদনমূলক কার্যকলাপ দেবেন না।
শিশুদেরকে সুষম খাবার খাওয়ানো তাদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদেরকে সুষম খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে, আপনি তাদেরকে একটি সুস্থ জীবনযাপন করতে সাহায্য করতে পারেন।৬ মাস থেকে ১ বছর বাচ্চাদের খাওয়ার প্রতিদিন কতো টুকু দেবেন ও পরিমাপের তালিকা ।
প্রতিদিন কতো টুকু খাওয়ার দেওয়া দরকার তা নিচে দেওয়া হলো :
৬ মাস থেকে ১ বছর বয়সী শিশুদের খাবারের পরিমাণ তাদের বয়স, শারীরিক সক্রিয়তা এবং ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, সাধারণভাবে, ৬ মাস থেকে ১ বছর বয়সী শিশুদের
খাবারের পরিমাণ নিম্নরূপ হতে পারে:
দুধ :
১-২ কাপ দুধ প্রতিদিন
ফল :
২-৩টি ছোট টুকরো ফল প্রতিদিন
শাকসবজি :
১-২টি ছোট টুকরো শাকসবজি প্রতিদিন
শস্য :
১-২ চা চামচ শস্য প্রতিদিন
প্রোটিন :
১-২ চা চামচ প্রোটিন প্রতিদিন (মাছ, মাংস, ডিম, বা বাদাম)
শিশুদের খাবার পরিমাপ করার জন্য নিম্নলিখিত পরিমাপের স্কেল ব্যবহার করা যেতে পারে:
দুধ :
১ কাপ = ৮ আউন্স
ফল :
১ ছোট টুকরো ফল = ১ আউন্স
শাকসবজি :
১ ছোট টুকরো শাকসবজি = ১ আউন্স
শস্য :
১ চা চামচ শস্য = ১/২ আউন্স
প্রোটিন :
১ চা চামচ প্রোটিন = ১/২ আউন্স
শিশুদের খাবার পরিমাপ করার সময়, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রতিটি শিশু আলাদা। কিছু শিশু অন্যদের চেয়ে বেশি খেতে পারে, আবার কিছু শিশু
অন্যদের চেয়ে কম খেতে পারে। শিশুদের খাওয়ার পরিমাণ
তাদের ক্ষুধা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে দিন।৬ মাস থেকে ১ বছর বাচ্চাদের খাওয়ার প্রতিদিন কতো টুকু দেবেন ও পরিমাপের তালিকা ।
শিশুদের খাওয়ানোর সময়, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখবেন:
- শিশুদেরকে বসে খাওয়ান।
- শিশুদেরকে ধীরে ধীরে এবং স্বাচ্ছন্দ্যে খাওয়ান।
- শিশুদেরকে ঠান্ডা বা গরম খাবার খাওয়ান।
- শিশুদেরকে কোনও জোরপূর্বক খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না।
- শিশুদেরকে খাওয়ার সময় কোনও বিনোদনমূলক কার্যকলাপ দেবেন না।
- শিশুদেরকে সুষম খাবার খাওয়ানো তাদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদেরকে সুষম খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে,
- আপনি তাদেরকে একটি সুস্থ জীবনযাপন করতে সাহায্য করতে পারেন।
এখানে কিছু উদাহরণ দেওয়া হল যে কীভাবে আপনি আপনার সন্তানের খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন:
দুপুরের খাবারে
আপনি আপনার সন্তানকে ভাত, ডাল, সবজি এবং মাছ বা মাংস দিয়ে একটি থালা পরিবেশন করতে পারেন।
রাতের খাবারে
আপনি আপনার সন্তানকে রুটি, মাংস বা মাছ, সবজি এবং সালাদ দিয়ে একটি থালা পরিবেশন করতে পারেন।
স্ন্যাক হিসাবে
আপনি আপনার সন্তানকে ফল, সবজি, শস্য, বাদাম বা দুধ দিয়ে একটি থালা পরিবেশন করতে পারেন।
আপনার সন্তানের খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে, আপনি তাদেরকে বিভিন্ন খাবারের স্বাদ নিতে উৎসাহিত করতে পারেন। আপনি তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করে দেখাতে পারেন এবং তাদেরকে ৬ মাস থেকে ১ বছর বাচ্চাদের খাওয়ার প্রতিদিন কতো টুকু দেবেন
রান্নার কাজে সাহায্য করতে দিতে পারেন। আপনি তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে দেখে তাদেরকে অনুপ্রাণিত করতে পারেন।৬ মাস থেকে ১ বছর বাচ্চাদের খাওয়ার প্রতিদিন কতো টুকু দেবেন ও পরিমাপের তালিকা ।
আপনার সন্তানের খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন খাবার অন্তর্ভুক্ত করার জন্য, আপনি ধৈর্য ধরতে পারেন। আপনার সন্তানকে নতুন খাবারের স্বাদ নিতে কিছু সময় লাগতে পারে। আপনি তাদেরকে নতুন খাবার খেতে অভ্যস্ত
করতে, তাদেরকে ধীরে ধীরে এবং স্বাচ্ছন্দ্যে নতুন খাবার খাওয়াতে পারেন।