ওয়ারিশ সূত্রে জমি কিভাবে খারিজ করতে হয় ২০২৪ । জমি খারিজ করার নিয়ম ২০২৩ ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ করার নিয়ম।
জমি খারিজ করার নিয়ম ২০২৩
জমি খারিজ হলো কোনো ব্যক্তির নামে থাকা জমির নাম অন্য ব্যক্তির নামে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়া।
এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জমির মালিকানা পরিবর্তন হয়।
জমি খারিজের জন্য জমির মালিক, উত্তরাধিকারী, বা কোন । আইনি প্রতিনিধি আবেদন করতে পারেন।
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ করার নিয়ম
যখন কোনো ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করেন, তখন তার সম্পত্তি তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে বন্টিত হয়।
এই বন্টনের মাধ্যমে জমির মালিকানা পরিবর্তিত হয়।
জমির মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ করা যেতে পারে।
ওয়ারিশ সূত্রে জমি কিভাবে খারিজ করতে হয়
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন।
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ করার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্রগুলি সংগ্রহ করতে হবে:
- মৃত ব্যক্তির মৃত্যু সনদ
- মৃত ব্যক্তির জমির খতিয়ান
- মৃত ব্যক্তির জমির রেজিস্ট্রেশন দলিল
- উত্তরাধিকারীদের মধ্যে বন্টন চুক্তি
- উত্তরাধিকারীদের জাতীয় পরিচয়পত্র
- নামজারি আবেদন করুন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করার পর।
উপজেলা ভূমি অফিসে নামজারি আবেদন করতে হবে। নামজারি আবেদন অনলাইনে বা অফলাইনে কর যায়।
নামজারি ফি জমা দিন।
নামজারি আবেদন করার পর । নামজারি ফি জমা দিতে হবে। নামজারি ফি নির্ধারিত হারে জমা দিতে হবে।
নামজারি সম্পন্ন করুন।
নামজারি ফি জমা দেওয়ার পর নামজারি সম্পন্ন হবে। নামজারি সম্পন্ন হলে।
উত্তরাধিকারীদের নামে জমির খতিয়ান সংশোধন করা হবে।
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজের খরচ
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজের জন্য নিম্নলিখিত খরচগুলি প্রযোজ্য:
- নামজারি ফি
- রেজিস্ট্রেশন ফি
- পেশাদার ফি
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজের সুবিধা
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ করার মাধ্যমে নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি পাওয়া যায়:
- জমির মালিকানা নিশ্চিত করা যায়।
- জমির দখল নিশ্চিত করা যায়।
- জমি বিক্রি বা হস্তান্তর করা সহজ হয়।
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজের অসুবিধ
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ করার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত অসুবিধাগুলি রয়েছে:
- প্রক্রিয়াটি জটিল হতে পারে।
- প্রক্রিয়াটি সময়সাপেক্ষ হতে পারে।
- প্রক্রিয়ার জন্য কিছু খরচ প্রয়োজন হয়।
উপসংহার
ওয়ারিশ সূত্রে জমি খারিজ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া।
এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জমির মালিকানা পরিবর্তিত হয় এবং জমির মালিকানা নিশ্চিত হয়।